New Step by Step Map For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

আলুর সুতলী পোকা: আলুর সুতলী পোকার মথ আকারে ছোট, ঝালযুক্ত, সরু ডানা বিশিষ্ট ধূসর বাদামি হয়৷

• আলুতে সুতালি পোকা দেখা গেলে সাথে সাথে বাছাই করে অনেক দূরে গর্ত here করে পুঁতে ফেলতে হবে।

দুর্যোগের আগাম বার্তা (জরুরি হটলাইন) টোল ফ্রি নাম্বার ১০৯০ এ ডায়াল করুন

আলুর মোজাইক রোগের লক্ষণ : • পাতায় বিভিন্ন ধরনের ছিটে দাগ পড়ে, পাতা বিকৃত ও ছোট হয়৷

আলু দিয়ে মিষ্টি, সেমাই, নানা রকম ভর্তাসহ বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরি করা যায়। তরকারি হিসাবে খাওয়া ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত করে চিপস বিক্রি করে গৃহবধূ ও মেয়েরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারে।

আর যেসব বীজের ব্যাস এক সেন্টিমিটারের চেয়ে বেশি সেগুলো কেটে লাগানো যেতে পারে৷ কেটে বপন করলে বীজের পরিমাণ কম লাগে অর্থাৎ আস্ত বীজ ব্যবহার করলে যদি এক প্রতি হেক্টরে ১৫০০ কেজি লাগে সেক্ষেত্রে কর্তিত বীজ ব্যবহার করলে এর অর্ধেক অর্থাৎ ৭৫০ কেজি বীজ লাগবে৷

 

আলু চাষে সেচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোপণের সময় জমির জো অবস্খা থাকতে হয় এবং রোপণের পর ১ থেকে ২টি গাছ যখন মাটির ওপরে উঠে আসে তখন প্রথমবার সার উপরি প্রয়োগের পর একটি হালকা সেচ দিতে হয়। এটি সাধারণত রোপণের ৭ দিনের মধ্যে দিতে হয়। এবপর মাটির প্রকার ও প্রয়োজন অনুযায়ী ৩ থেকে ৫ বার সেচ দিতে হয়। তবে টিউবার গঠনের শুরুর সময় অর্থাৎ ৪০ থেকে ৪৫ দিনের সময় মাটিতে রস না থাকলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে বা ফলন কমে যেতে পারে। সুষম সেচের জন্য তাই নিয়মিত জমি পরিদর্শন করতে হয়।

৩৷ জমিতে সব সময় পঁচা জৈবসার প্রয়োগ করতে হবে৷

আলু রোপণের উপযুক্ত সময় হলো নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শেষ পর্যন্ত। দিন পেছালে শীতে গাছের বৃদ্ধি কমে, গাছ খুব বেশি বড় হওয়ার আগেই টিউবার গঠন কাজ শুরু হয়ে যায়। এতে টিউবার সংখ্যা কমে যায়। শীতে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের টিউবার গঠন ভালো হয়। ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত আলুবীজ রোপণ করা যায়, তবে ফলনও আনুপাতিক হারে কমে যায়।

পাতা সাধারণত হলুদ হয় না এবং সবুজ অবস্থায়ই চুপসে ঢলে পড়ে৷

আলু কন্দ বপনের জন্য ব্যবহার করা হয়। আগের বছরের সুরক্ষিত অঙ্কুরিত বীজ ব্যবহার করা হয়। আশ্বিনের মাঝামাঝি থেকে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত আলু লাগানো যায়। তবে আগাম ফসল তুলতে চাইলে ভাদ্র মাসের শেষে বীজ বপন করতে হবে।আলুর বীজ সারিবদ্ধভাবে লাগাতে হবে। সারির মধ্যে দূরত্ব ৬০ সেমি এবং বীজের মধ্যে দূরত্ব ২৩-৩৮ সেমি হওয়া উচিত। পুরো বীজ বপন করা ভাল, তবে যদি সেগুলি খুব বড় হয় তবে সেগুলিকে দুটি অংশে কেটে রোপণ করা যেতে পারে। ২ থেকে ৩ সেন্টিমিটার ব্যাসযুক্ত বীজ বপনের জন্য সর্বোত্তম। বপনের সময় তাদের কাটার দরকার নেই। বপনের সময়এবং এক সেন্টিমিটারের বেশি ব্যাসের বীজ কেটে রোপণ করা যেতে পারে। বীজ কাটার সময়, কম বীজ প্রয়োজন হয়, যেমন ঘন্টা পুরো বীজ ব্যবহার করার সময়, প্রতি হেক্টরে ১৫০০ কেজি প্রয়োজন, কাটা বীজ ব্যবহার করার সময় - এই পরিমাণ অর্ধেক, অর্থাৎ ঘন্টা ৭৫০ কেজি বীজ।

বীজ কাটার সময় ধারালো ছুড়ি দিয়ে লম্বালম্বি কাটতে হবে।

জমিতে আলু জন্মাতে কতদিন সময় লাগে? just how long does it take to grow potatoes in the bottom?

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “New Step by Step Map For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,”

Leave a Reply

Gravatar